With an exceptional concept, ‘Say Rooms’, under Say Trip Hospitality targets all types of accommodations, hotels, home stays as primary category of execution.Rahul Chaudhury, Founder, Say Trip Hospitality shared his views with Susmita Ghosh, Editor-in-Chief, Netpal Travel, on its escalating prospect and popularity
- Narrate your business vision since inception till date? What more you foresee in 2020?
We have launched our company in March 2018 with a small hotel and 16 rooms supported by 12 hotel team members. Standing at July 2019, we have 350 rooms and almost 50 direct and indirect staff across the properties we manage with us comprising of feedback, operations, finance and sales – all exclusive team.
Presently we have operating offices in Kolkata and Siliguri. We became a Private Ltd Company from Proprietorship firm which helps us to expand and do business at a larger scale in coming days. We are launching our Mobile App in July 2019, which will help both the travel trade and the end customers to book rooms directly from our App. We are also in process of foraying into Bangladesh market with our office and team in coming days and hotels rooms by next year.
We anticipate 30 to 40 percent growth in 2020 with room numbers reaching 500 by Dec 2019. We look ahead to hire sales team in Bhubaneswar, Ranchi, Patna, and Guwahati
- Can you share your business secret with us?
We trust on hard working local people and never run after more qualified professionals, unlike others. A local person knows the language and every aspects of a particular area but a highly qualified professional might not be always able to solve the problems of what home stays/ hotels face at times in rural/hilly areas. Being a startup we believe that individuals from normal institutes can do exceptional work and work in the same manner as highly qualified professional. We already have launched Lachung, 124 km from Gangtok with our concept and vision which brings the Say Experience at remote location also. We are in process of launching more home stays as very few companies are following home stays segment which day by day is being preferred by the clients because of Experiences.
- What exclusive marketing plans and strategies you are working on?
We are primarily focussing on B2B channels, even though marketing is on for B2C as well. Presently, our Sales Channel network comprises of more than 1500 B2B agents which we plan to reach a figure of 10,000 before 2020. Besides providing advertisements in social media we continue listing our properties in many other OTAs and associating with event opportunities which match our vision.
Currently the marketing vertical is being looked after by Jaydeep Bose, our Co-Founder. We have started branding our properties with Say Rooms LED boards which has ensured us good audience. Our properties are now listed on different OTA’s and Google as Say Rooms which is giving us great recall value.
- Which are the tourism events have you taken part?
We have participated in BTM Siliguri 2019 and will be there in TTF Kolkata, TTF Ahmadabad and Bangladesh International Tourism Fair (BITF) October, 2019. We also plan to be present in other tourism events.
- What do you have for the guests from Bangladesh?
Since November 2018, the Bangladeshis are allowed to acquire the permit for Sikkim, previously it was not! As our business is mostly in North East, our local team can help them to experience Sikkim in the best possible way and as we open our new office in Dhaka we are targeting to serve them in the best possible way. Our team has already hosted more than 2000 guests from Bangladesh and we are ready to host them
- What do you aim at expanding outside the country?
To make our B2B channel stronger by getting more travel agents and corporate, we have stepped out of the country. In May we went to Nepal and in June-end to Bangladesh and to Bhutan in July. We aim about 150 travel agents tie-up in Bangladesh and already have more than 50 in Nepal. We are also targeting the inbound agencies from Europe, US, Canada, Japan and China to attract tourists in our properties. I would like to mention we have already hosted more than 12 nationalities in the past one year in our different properties.
- How could you differentiate your concept from others?
We act both as hotelier and aggregator. In terms of hotelier, we run the property with our management team and as an aggregator we sell the hotels. But others may have good tie ups in big hotels across India but can’t perform both concurrently. Alternatively, we can provide customised services, premium facilities at budget rate. Hence our concept is unrivalled and faces no competition whatsoever.
- What are your expansion plans and marketing initiatives for 2019?
We have planned to launch home stays for the customers who can directly avail our app. We will make our offering more visible and will highlight our properties and reviews we get from the clients to increase our reach.
We will also raise funds this year to fuel our expansion in terms of hotels, hiring more staff, launching Centralised Reservation System and Branding. By end of this year when people will think about “Stay” in North East they will remember “Say”
সে রুমস্: ‘অতিথি হয়ে আসুন, বন্ধু হয়ে যান’
অনুবাদ: মঞ্জরী গাঙ্গুলী
সে ট্রিপ হসপিটালিটি-র অন্তর্ভুক্ত ‘সে রুমস্’ হল একটি অভিনব উদ্যোগ। প্রাথমিকভাবে এর মাধ্যমে সব ধরনের বসবাসের আয়োজন, হোটেল ও হোম স্টে-এর ব্যবস্থা করা হয়। সে ট্রিপ হসপিটালিটি-র প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি রাহুল চৌধুরী এ বিষয়ে তাঁর পরিকল্পনা ও চিন্তাধারা নেটপ্যাল ট্রাভেল-এর মুখ্য সম্পাদক সুস্মিতা ঘোষকে জানিয়েছেন।
- শুরু থেকে এখন পর্যন্ত আপনার ব্যবসায়িক দৃষ্টি ও পরিকল্পনা সম্পর্কে বলুন। ২০২০-র জন্য আপনি এখন থেকে কী কী পরিকল্পনা করেছেন?
আমরা মার্চ, ২০১৮-তে আমাদের কোম্পানিটি শুরু করি। তখন আমাদের কেবলমাত্র ছিল ১২ জন সদস্যের সহায়তায় চলা ছোট্ট একটা হোটেল ও ১৬টি ঘর। এখন জুলাই ২০১৯-এ দাঁড়িয়ে, আমাদের ৩৫০টি ঘর আছে ও প্রায় ৫০ জন প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সদস্য রয়েছেন যাঁরা কোম্পানির যাবতীয় প্রতিক্রিয়া, কার্যকলাপ, অর্থকরী, বিক্রয়– সব বিশিষ্ট বিভাগগুলিতে কাজ করে থাকেন।
বর্তমানে আমাদের কার্যনির্বাহী দপ্তর আছে কলকাতা ও শিলিগুড়িতে। আমরা প্রপ্রাইটরশিপ ফার্মের থেকে এখন প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি হয়েছি। এর ফলে আমাদের ব্যবসা আরও বাড়াতে এবং আরও বড় মাপে কাজ করতে সুবিধা হবে। আমরা জুলাই, ২০১৯-এ আমাদের মোবাইল অ্যাপ চালু করছি। এটা ভ্রমণ প্রতিনিধিদের ও আমাদের ক্রেতাদেরকে অ্যাপ থেকে সরাসরি ঘর বুক করায় সাহায্য করবে। আমরা আমাদের দপ্তর ও বিভাগগুলোর দ্বারা আগামীদিনে বাংলাদেশের বাজারে হস্তক্ষেপ করার জন্য তৈরী হচ্ছি। পরের বছরের মধ্যে আমাদের হোটেলও তৈরী হয়ে যাবে।
আমরা ২০২০-র মধ্যে ব্যবসায় ৩০-৪০ শতাংশ বৃদ্ধি দেখতে পাচ্ছি। ডিসেম্বর, ২০১৯-এর মধ্যেই ঘরের সংখ্যা ৫০০-তে পৌঁছবে। আমরা ভুবনেশ্বর, রাঁচী, পাটনা ও গৌহাটিতে বিক্রয় দপ্তর নিয়োগ করার কথা ভাবছি।
- আপনার ব্যবসার গোপন রহস্য কি আমাদের সাথে ভাগ করতে পারেন?
আমরা পরিশ্রমী স্থানীয় মানুষের ওপর বিশ্বাস করি। অন্যদের মতো উচ্চশিক্ষিত পেশাদারদের পিছনে আমরা ছুটি না। একজন স্থানীয় মানুষ সেই জায়গার ভাষাটা জানেন, একটা নির্দিষ্ট জায়গার সবরকম দিকও তাঁর জানা। গ্রামীণ/পাহাড়ী এলাকায় হোম-স্টে/হোটেলগুলোতে যে ধরনের সমস্যা মাঝে মাঝে আসে, তা উচ্চ-যোগ্যতাসম্পন্ন পেশাদারী একজন ব্যক্তি হয়তো সমাধান করতে নাও পারেন। একটা স্টার্টআপ হিসেবে আমরা বিশ্বাস করি যে সাধারণ প্রতিষ্ঠান থেকে আসা ব্যক্তিরাও দারুণভাবে কাজ করতে পারেন ও একজন উচ্চ-যোগ্যতাসম্পন্ন পেশাদারের মতো একইভাবে কাজ করতে পারেন। আমরা ইতিমধ্যে লাচুং-এ (গ্যাংটক থেকে ১২৪ কিমি দূরে) হোম-স্টে খুলেছি। আমাদের প্রত্যয় ও দর্শনের ওপর ভিত্তি করে সে এক্সপিরিয়েন্স-কে প্রত্যন্ত অঞ্চলেও নিয়ে এসেছি। আরও হোম-স্টে আমরা খুলতে চলেছি অদূর ভবিষ্যতে। কারণ, খুব কম কোম্পানিই এখন হোম-স্টে বিভাগ নিয়ে কাজ করছে। এদিকে, হোম-স্টে-তে যে অভিজ্ঞতা সফরপ্রেমীরা পান, তার জন্য ক্রেতাদের কাছে হোম-স্টের চাহিদা ক্রমাগত বাড়ছে।
- আপনি বিশেষতঃ কোন বিপনন পরিকল্পনা ও কৌশলের ওপর কাজ করছেন?
আমরা মূলতঃ বাণিজ্য থেকে বাণিজ্য (B2B) চ্যানেলের ওপর মনোনিবেশ করছি। বাণিজ্য থেকে ক্রেতা (B2C)-র জন্যেও অবশ্য প্রচার ও বিপণন করা হচ্ছে। বর্তমানে আমাদের বিক্রয় চ্যানেলের কাছে ১,৫০০টির বেশী বাণিজ্য থেকে বাণিজ্য বিক্রেতা আছেন। ২০২০-র আগেই এই সংখ্যাটাকে ১০,০০০-এ পৌঁছনোর জন্য আমরা পরিকল্পনা করেছি। সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজ্ঞাপন দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অন্যান্য অনলাইন ভ্রমণ বিক্রেতা (OTA)-দের কাছেও আমাদের সম্পত্তিকে তালিকাভুক্ত করে রেখেছি। আমরা সম্ভাব্য ইভেন্টগুলোর সঙ্গেও যুক্ত হচ্ছি যা আমাদের আদর্শ ও দর্শনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
বর্তমানে প্রচার ও বিপণনের দিকটি দেখছেন আমাদের সহ-প্রতিষ্ঠাতা শ্রী জয়দীপ বসু। আমরা আমাদের সম্পত্তিকে সে রুমস্ এল ই ডি বোর্ড দিয়ে প্রচার করছি যার ফলে আমাদের ভালো গ্রাহক নিশ্চয়ভাবে আসতে চলেছে। আমাদের সম্পত্তি এখন সে রুম হিসেবে বিভিন্ন অনলাইন ভ্রমণ বিক্রেতাদের কাছে ও গুগল-এ তালিকাভুক্ত আছে যেটা আমাদের দারুণরকমের লাভ এনে দেবে অদূর ভবিষ্যতে।
- কোন কোন পর্যটন অনুষ্ঠানে আপনারা অংশগ্রহণ করেছেন?
আমরা অংশ নিয়েছি সাটে (SATTE), দিল্লী, ও টি এম (OTM) মুম্বই, বি টি এম (BTM) শিলিগুড়ি-তে। আমরা টি টি এফ (TTF) কলকাতা, টি টি এফ (TTF) আহমেদাবাদ, বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা (BITF) অক্টোবর, ২০১৯-এও অংশগ্রহণ করব। আমরা অন্যান্য পর্যটন অনুষ্ঠানেও উপস্থিত থাকার পরিকল্পনা করছি।
- বাংলাদেশের অতিথিদের জন্য আপনার কাছে কী আছে?
নভেম্বর ২০১৮ থেকে বাংলাদেশীরা সিকিমের ভিসা পেতে শুরু করেছেন, আগে যেটা ছিল না! আমাদের ব্যবসা মূলতঃ যেহেতু উত্তর-পূর্বে, আমাদের স্থানীয় দপ্তর সফরপ্রেমীদের সবচেয়ে ভালো রকমভাবে সিকিম সফরের অভিজ্ঞতা পেতে সাহায্য করবে। আর আমরা যেহেতু ঢাকাতে আমাদের নতুন অফিস খুলেছি, আমরা বাংলাদেশী সফরপ্রেমীদেরও অভিনব ভ্রমণ পরিষেবা দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছি। আমাদের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে বাংলাদেশের ২,০০০-এর বেশী অতিথিকে আপ্যায়ন করা হয়েছে। আমরা ভবিষ্যতে আরও অতিথিদের পরিষেবা দেওয়ার আশা রাখছি।
- দেশের বাইরে বাণিজ্য বিস্তারের ব্যাপারে আপনার লক্ষ্য কী?
আরও অনেক ভ্রমণ বিক্রেতা ও সংস্থাদের এনে আমাদের বাণিজ্য থেকে বাণিজ্য চ্যানেলকে আরও শক্তিশালী করার জন্য আমরা দেশের বাইরে পা রাখছি। মে-তে আমরা নেপাল গেছি, জুনের শেষে বাংলাদেশ, ও জুলাইতে ভূটান। আমরা বাংলাদেশে ১৫০টি ভ্রমণ বিক্রেতার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছি। ইতিমধ্যে নেপালে ৫০-এর বেশী ভ্রমণ বিক্রেতার সঙ্গে যোগাযোগ হয়ে গেছে। আমাদের সম্পত্তিতে সফরপ্রেমীদের আকৃষ্ট করার জন্য আমরা ইউরোপ, আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, জাপান ও চীনের অন্তর্মুখী বিক্রেতাদেরও লক্ষ্য করছি। আমি এর সঙ্গে উল্লেখ করতে চাইব, আমরা এক বছরের মধ্যে ১২টিরও বেশী দেশে আমাদের বিভিন্ন সম্পত্তি নিয়ে পর্যটন অনুষ্ঠান আয়োজন করেছি।
- আপনার ব্যবসায়িক ধারণাটি অন্যদের থেকে আলাদা করে কিভাবে দেখবেন?
আমরা হোটেলের মালিক ও সংযোগকারী - দু’ভাবেই কাজ করি। হোটেলের মালিক হিসেবে কার্য পরিচালনার ক্ষেত্রে আমরা আমাদের সম্পত্তি পরিচালনমন্ডলী দলের সঙ্গে কাজ করি। সংযোগকারী হিসেবে আমরা হোটেল বিক্রী করি। অন্যান্য অনেকেই ভারতের বড় বড় হোটেলগুলোর সঙ্গে সংযোগ করে রেখেছেন, কিন্তু একসাথে দুটো কাজ চালাতে পারছেন না। অন্যদিকে, আমরা বিভিন্নরকম পরিষেবা, দারুণ সব সুযোগসুবিধা ক্রেতাদের নির্ধারিত খরচের মধ্যেই দিয়ে দিই। তাই আমাদের পরিকল্পনাটি অপ্রতিরোধ্য। এখনও পর্যন্ত কোনও প্রতিযোগিতার মুখে আমাদের পড়তেই হয়নি।
- ২০১৯-এ আপনার ব্যবসা বাড়ানোর ও বিপণন প্রচেষ্টার পরিকল্পনাগুলো কি কি?
আমাদের অ্যাপ যাঁরা সরাসরি ব্যবহার করবেন, তাঁরা আমাদের হোম স্টে-র সুবিধাগুলি পাবেন। আমরা আমাদের প্রস্তাবনাগুলি আরও দৃশ্যমান করব। আমাদের প্রসার আরও বাড়ানোর জন্য আমাদের সম্পত্তিতে এবং ক্রেতাদের থেকে পাওয়া প্রতিক্রিয়াগুলোকে আরও বিশেষভাবে প্রকট করব। ব্যবসায়িক বিস্তারের জন্য, হোটেল, নতুন কর্মী নিয়োগ, কেন্দ্রীভূত সংরক্ষণ ব্যবস্থা ও বাজারে পণ্যচিহ্নিতকরণের মাধ্যমে এই বছর আমরা পুঁজিও বাড়াব । এই বছরের শেষে, মানুষ যখন উত্তর-পূর্বে ‘স্টে’ করার কথা ভাববেন, তাঁদের ‘সে’-এর কথাই মনে পড়বে।
से रूम्स:‘मेहमान बनके आइए, दोस्त बनके जाइए’
अनुवाद – धीरज कुमार
सेट्रिप हॉस्पिटैलिटी का ‘से रूम्स’ एक अनोखी अवधारणा के साथ सभी तरह के निवास-स्थानों, होटल, होमस्टे को प्राथमिक श्रेणी के लक्ष्य के तौर पे देखता है। राहुल चौधरी, संस्थापक-अध्यक्ष, सेट्रिप हॉस्पिटैलिटी, ने उनकी बढ़ते अवसर और लोकप्रियता पर अपने विचार नेटपैल ट्रैवल की प्रमुख-संपादक सुष्मिता घोष से साझा किए।
शुरूआत से कारोबार को लेके आपकी क्या सोच रही है? 2020 में आप ख़ुद को कहाँ देखते हैं?
हमने मार्च 2018 में 16 कमरों वाले एक छोटे-से होटल और 12 लोगों की टीम के साथ इसे शुरू किया। जुलाई 2019 में हमारे पास 350 कमरे हैं और इन्हें सुचारु ढंग से चलाने के लिए फ़ीडबैक, परिचालन, वित्त और बिक्री विभागों को मिलाकर अभी प्रत्यक्ष और अप्रत्यक्ष रूप से 50 लोग काम कर रहे हैं- सबकी अपनी टीम।
फ़िलहाल हम सिलीगुड़ी और कोलकाता में हैं। अब हम प्रप्राइअटर्शिप फ़र्म न होकर एक प्राइवेट लिमिटेड कंपनी हैं, इससे हमारी कंपनी को पाँव पसारने और कारोबार बढ़ाने में मदद मिलेगी। हमारा मोबाइल एप्लिकेशन जुलाई 2019 में चालू होगा, इससे जुड़े व्यापारियों और ग्राहकों को मदद मिलेगी, ग्राहक सीधे ऐप्प से कमरा बुक कर पाएंगे। हम बांग्लादेश के बाज़ार में भी अपनी पैठ बनाने की सोच रहे हैं और आने वाले दिनों में, अगले साल तक, वहाँ भी हमारे दफ़्तर, टीम और कमरे होंगे।
हम दिसंबर 2020 तक इसमें 30% से 40% तक का विकास देख रहे हैं, जहां कमरों की संख्या 500 पहुँच जाएगी। हम बिक्री के लिए भुवनेश्वर, रांची, पटना और गुवाहाटी में एक टीम रखने जा रहे हैं।
- अपने कारोबार का राज़ खोलना चाहेंगे?
हम मेहनती स्थानीय लोगों पर भरोसा करते हैं, नाकि दूसरों जैसे, सिर्फ़ पढे-लिखे पेशेवर लोगों पर। एक स्थानीय व्यक्ति वहाँ की भाषा और वहाँ की तमाम चीज़ें जानता है लेकिन एक पेशेवर व्यक्ति किसी सुदूर देहात में होमस्टे की समस्याओं को हमेशा नहीं सुलझा सकता। एक स्टार्ट-अप होने के नाते हमारा ये मानना है कि एक आम इंसान जोकि किसी साधारण सी संस्था से पढ़कर आया हो, वो भी किसी बहुत ही क़ाबिल-पेशेवर इंसान की तरह बेमिसाल काम कर सकता है। हमने पहले ही लाचुंग , गंगटोक से 124 किमी दूर, को हमारी संकल्पना और सपने के साथ शुरू कर दिया है, जिससे दूर-दराज़ के इलाक़े में भी सेरूम्स के तजुर्बे मिलेंगे। चूंकि होमस्टे के बाज़ार में कम ही लोग हैं, हम और भी होमस्टे सुविधाएं शुरू करने की सोच रहे हैं क्योंकि ग्राहक अब अपने अनुभवों की वजह से इनकी मांग करते हैं। जैसे ग्राहकों को कमरों वाली सुविधा में बेहतर सेवाएँ देते हैं, ठीक वही मापदंड हम अपने होमस्टे वाली सुविधाओं में अपनाएंगे।
- बाज़ार से जुड़ी कौन-सी योजनाओं और रणनीतियों पर आप काम कर रहे हैं?
हमारी नज़र मुख्यतः बी2बी चैनल पर है, हालांकि मार्केटिंग तो बी2सी की भी जारी है। फ़िलहाल, हमारे बिक्री चैनल के नेटवर्क में 1500 बी2बी एजेंट से भी ज़्यादा हैं, 2020 से पहले इसे 10,000 तक ले जाने की योजना है। सोशल मीडिया पे विज्ञापन देने के साथ-साथ हमारी सम्पत्तियों की जानकारी कई ऑनलाइन पर्यटन एजेंसियों पे भी है और हमारे सपनों से मेल खाने वाले अवसरों के साथ ख़ुद को जोड़ना है।
अभी मार्केटिंग की पूरी ज़िम्मेदारी हमारे ससंस्थापक मि. जयदीप बोस पर है। हमने सेरूम्स के एलईडी लाइटों से लैस विज्ञापन बोर्ड लगाने शुरू किए हैं और इसका असर अच्छा देखने को मिल रहा है। अब हमारी संपत्तियाँ कई ऑनलाइन पर्यटन एजेंसियों और गूगल पर सेरूम्स के नाम से मिल जाती हैं, जोकि
- किन पर्यटन-कार्यक्रमों में आपने हिस्सा लिया है?
हमने एसएटीटीई दिल्ली, ओटीएम मुंबई, बीटीएम सिलीगुड़ी में भाग लिया है और हम टीटीएफ़ कोलकाता, टीटीएफ़ अहमदाबाद, आगे अक्तूबर 2019 में बांग्लादेश इंटरनेशनल टूरिज़्म फ़ेअर(बीटीटीएफ़) में भाग लेंगे। हमारी और भी दूसरे पर्यटन मेले में भाग लेने की योजना है।
- बांग्लादेश के मेहमानों के लिए क्या ख़ास है?
नवंबर 2018 से, बांग्लादेशियों को सिक्किम के लिए वीज़ा के लिए परमिट मिलने लगा है, पहले नहीं था! चूंकि हमारा व्यापार ज़्यादातर उत्तर-पूर्व में है, हमारी स्थानीय टीम सिक्किम चेक पोस्ट पर उन्हें परमिट लेने में मदद कर सकती है और होटल तक का रास्ता बता सकती है। भाषा और एक समान स्वाद वाला स्वादिष्ट खाना कोई बाधा नहीं है।
- अपने कारोबार को देश से बाहर ले जाने को लेके क्या सोचते हैं?
ज़्यादा-से-ज़्यादा भ्रमण एजेंटों और कंपनियों को साथ लाकर अपने बी2बी चैनल को और मज़बूत करने के लिए, हमारे कदम देश से बाहर पड़ चुके हैं। मई में हम नेपाल पहुँच चुके हैं, जून में बांग्लादेश और जुलाई में भूटान। बांग्लादेश में हमारा लक्ष्य 150 भ्रमण एजेंटों के साथ गठजोड़ करने का है और नेपाल में ये पहले ही 50 से ऊपर है। हमारी सम्पत्तियों की ओर आकर्षित करने के लिए हम यूरोप, अमेरिका, कनाडा, जापान और चीन की इनबाउंड एजेंसियों को लक्षित कर रहे हैं। मैं इस बात का भी ज़िक्र करना चाहता हूँ कि हम अपनी सम्पत्तियों पर पहले ही 12 देशों की मेजबानी कर चुके हैं।
- आपकी संकल्पना दूसरों से कितनी अलग है?
हम एक होटल कारोबारी और एग्रीगेटर, दोनों की भूमिका निभाते हैं। एक होटल कारोबारी के तौर पे, अपनी मैनेजमेंट टीम के साथ उसे चलाते हैं और एक एग्रीगेटर के तौर पे, उसकी बिक्री कराते हैं। दूसरों का शायद पूरे भारत में बड़े होटलों के साथ गठजोड़ हो, लेकिन दोनों सुविधाओं के मामले में खरे नहीं उतर सकते। हम अपनी बात करें, तो हम किफ़ायती दर पे मनचाही और प्रीमियम सेवाएँ प्रदान कर सकते हैं। इसलिए हमारी संकल्पना बेमिसाल है और इसे किसी से चुनौती नहीं।
- आपके पास 2019 में कंपनी को बढ़ाने और बाज़ार से जुड़ी कौन-सी योजनाएँ हैं?
हमारी उन ग्राहकों के लिए होमस्टे वाली सुविधा शुरू करने की योजना है, जो इसे सीधे हमारे ऐप्प पर प्राप्त कर सकें। हमारी पेशकश को और उभारने और उसकी पहुँच को बढ़ाने के लिए हम लोगों से मिले राय-मशविरे पर ध्यान देंगे।
होटलों, ज़्यादा लोगों को काम पे रखने, केंद्रीय आरक्षण प्रणाली शुरू करने और उनके प्रचार-प्रसार को ध्यान में रखते हुए हम और धन जुटाएँगे। इस साल के आखिर तक जब लोग उत्तर-पूर्व में ‘स्टे’ का सोचेंगे, तो ‘से’ का ख़्याल आएगा।